ডেক্স রিপোর্টঃ
উপজেলার সকল ইউনিয়ন পর্যায়ে চেয়ারম্যানদের মূল্যায়নে যার নাম সর্বজন স্বীকৃত তিনি হলেন মো. বশির উদ্দীন শিকদার। পার্বত্য শান্তি চুক্তির রূপকার আবুল হাসানাত আব্দুল্লাহর স্নেহভাজন, সরকারি বাকেরগঞ্জ কলেজের সাবেক এ.জি.এস, উপজেলা যুবলীগ নেতা বশির উদ্দীন শিকদার আওয়ামীলীগ মনোনীত নৌকা প্রতিক নিয়ে বিপুল জনসমর্থনে ২০১৬ সালে রঙ্গশ্রী ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান নির্বাচিত হন।
তিনি এ পর্যন্ত ইউনিয়নের বিভিন্ন রাস্তার উন্নয়নসহ স্কুল, মাদ্রাসা, কবরস্থান, মসজিদ, ঈদগাঁ মাঠ সংস্কার করে গরীব দু:খী মানুষের মাঝে বয়স্কভাতা, বিধবাভাতা সঠিকভাবে বিতরণ করেছেন এবং বিভিন্ন উন্নয়ন প্রকল্প সঠিকভাবে বাস্তবায়ন করে গ্রাম্য শালিসের মাধ্যমে ইউনিয়নের বিভিন্ন সমস্যার সমাধান করে যাচ্ছেন। এছাড়াও তিনি নির্বাচিত হওয়ার পর নিয়মিত অফিস করছেন এবং স্থানীয় প্রশাসনের সার্বিক তত্বাবদানে প্রতিটি উন্নয়নমূলক কাজ অতি দক্ষতার সাথে সফলভাবে করেছেন যা এখনও চলমান আছে। ব্যক্তি জীবনে তিনি অত্যন্ত নম্র, ভদ্র, সদাহাস্যোজ্জ্বল ও সাদা মনের মানুষ। তাঁর মাঝে কোন অহংকার নেই। নিরহংকারী এই মানুষটি দলমত নির্বিশেষে আজ সকলের কাছে প্রিয়।কাজ করছেন নৌকার জন্য। সর্বোপরি কাজ করছেন সাধারণ মানুষের কল্যাণের জন্য। সাধারণ মানুষের প্রত্যাশা পূরণে নিরন্তর কাজ করে যাচ্ছেন। তারপরও মানুষের প্রত্যাশা থাকে। তিনি, তাঁর পরিশ্রম, সাহস, ইচ্ছাশক্তি, একাগ্রতা আর প্রতিভার সমন্বয়ে সাধারণ মানুষের ভাগ্য উন্নয়নের জন্য, স্থানীয় সরকারের উন্নয়ন কর্মকান্ড সঠিক ও সুচারুভাবে বাস্তবায়নের জন্য সর্বোপরি শেখ হাসিনার ডিজিটাল বাংলাদেশের যে স্বপ্ন রয়েছে সেই স্বপ্ন বাস্তবায়নের জন্য এবং প্রতিটি নির্বাচনে নৌকা প্রতীকের জয়লাভের জন্য অক্লান্ত পরিশ্রম করে যাচ্ছেন। বিশেষ করে অনলাইনে জন্ম নিবন্ধন ও বাল্যবিবাহ বিষয়ে জনসচেতনতা বৃদ্ধি, ইভটিজিং, মাদক বন্ধে কার্যকরী ব্যবস্থা গ্রহন ও সরকারি খাসজমি রক্ষণাবেক্ষণে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহন করেছেন। ১২ নং রঙ্গশ্রী ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মো. বশির উদ্দীন শিকদার দলমত নির্বিশেষে সকলের কাছে আস্থাভাজন।
সফল ও জনবান্ধব চেয়ারম্যান মো. বশির উদ্দীন শিকদার বলেন, যতদিন বেঁচে আছি ততদিন এলাকার সার্বিক উন্নয়নে নিবেদিত হয়ে কাজ করে যাবো ইনশাআল্লাহ।